চিকিত্সকরা মৃত ঘোষণার কিছুক্ষণ পরে নড়ে উঠল নবজাতকের পা
এমনই মিরাকেল ঘটনা ঘটল বাংলাদেশের চুয়াডাঙ্গায়। ওই এলাকার সদর হাসপাতালে সোমবার সকালে জন্ম হয় সদ্যোজাতর। হাসপাতালের চিকিত্সকরা জানিয়েছিলেন, স্বাভাবিক প্রসব করেন মা জিনিয়া খাতুন
![চিকিত্সকরা মৃত ঘোষণার কিছুক্ষণ পরে নড়ে উঠল নবজাতকের পা চিকিত্সকরা মৃত ঘোষণার কিছুক্ষণ পরে নড়ে উঠল নবজাতকের পা](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2020/01/21/230127-baby.jpg)
নিজস্ব প্রতিবেদন: ভূমিষ্ঠ হওয়ার পর চিকিত্সকরা সদ্যোজাতকে মৃত ঘোষণা করেন। শোকের ছায়া নেমে আসে পরিবারে। মা চেয়েছিলেন তাঁর কন্যা সন্তানকে এক বার শেষ চোখের দেখা দেখতে। মায়ের কাতর আর্জিতে বাধা দেননি নার্সেরাও। তাঁর কোলে ফিরিয়ে দেন ‘মৃত’ নবজাতককে। আর সে সময়ই ঘটল মিরাকেল ঘটনা।
মায়ের কোলের উষ্ণতা পেতেই নড়ে ওঠে নবজাতকের পা। থতমত খেয়ে যান হাসপাতালের সবাই। সত্যিই কি তার পা নড়ে উঠল? কিছুক্ষণের মধ্যে কেঁদে ওঠে সদ্যোজাত। শোকার্ত পরিবেশ সঙ্গে সঙ্গে বদলে যায় খুশির আবহে।
এমনই মিরাকেল ঘটনা ঘটল বাংলাদেশের চুয়াডাঙ্গায়। ওই এলাকার সদর হাসপাতালে সোমবার সকালে জন্ম হয় সদ্যোজাতর। হাসপাতালের চিকিত্সকরা জানিয়েছিলেন, স্বাভাবিক প্রসব করেন মা জিনিয়া খাতুন। কিন্তু হাসপাতালের তরফে বলা হয়, মৃত কন্যা সন্তান জন্ম দিয়েছেন তিনি। জিনিয়া সন্তানকে দেখতে চাইলে তুলে দেওয়া হয় তাঁর কোলে। কিছুক্ষণের মধ্যেই নড়ে ওঠে শিশুটি।
আরও পড়ুন- NPR-এ ভুল দেওয়ার ডাক দিয়েছে বিক্ষোভকারীরা, শুনলেই দিতে হবে ১০০০ টাকা জরিমানা
এ ঘটনায় চাঞ্চল্য তৈরি হয় চুয়াডাঙ্গায়। হাসপাতালে চিকিতসকদের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। তবে, তাঁদের সাফাই, সাত মাসে জন্ম হয় শিশুটির। ভূমিষ্ঠ হওয়ার পর শ্বাসপ্রশ্বাস চলছিল না। এর পরে ‘প্রাণ ফিরলে’ ইনকিউবেটরের মধ্যে রেখে চিকিত্সা চলে। শিশুটি সুস্থ রয়েছে বলে জানিয়েছে তার বাবা আবদুল হালিম।