World Leprosy Day: মর্যাদাবোধে বেঁধে বেঁধে থাকা; রোগকে পরাস্ত করাই লক্ষ্য
কুষ্ঠ রোগীর ক্ষেত্রে সামাজিক মর্যাদাহানির একটা বিষয় বরাবরই ছিল।
![World Leprosy Day: মর্যাদাবোধে বেঁধে বেঁধে থাকা; রোগকে পরাস্ত করাই লক্ষ্য World Leprosy Day: মর্যাদাবোধে বেঁধে বেঁধে থাকা; রোগকে পরাস্ত করাই লক্ষ্য](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2022/01/30/363136-wld22.jpg)
নিজস্ব প্রতিবেদন: চিরকালই রোগ মানুষকে হারিয়ে দেয়, তবে মানুষই শেষমেশ রোগকে পরাস্ত করে। কুষ্ঠর ক্ষেত্রেও তাই হয়েছে।
প্রতি বছর জানুয়ারি মাসের শেষ রবিবার এই ওয়ার্ল্ড লেপ্রসি ডে, বা বিশ্ব কুষ্ঠ দিবস পড়ে। সেই হিসেবে আজ, এই ৩০ জানুয়ারি ওয়ার্ল্ড লেপ্রসি ডে।
১৯৫৪ সালে ফরাসি ফিলানথ্রপিস্ট রাউল ফলেরু প্রথম এই দিনটি পালন শুরু করেন। বিশ্বের খুবই প্রাচীন রোগ এটি। প্রচুর মানুষ এতে রোগগ্রস্ত হন। ফলে রোগটি নিয়ে প্রচুর রহস্য ও ভুল ধারণাও মানুষের মধ্যে রয়ে গিয়েছে। সেই সব ভুল ধারণার অবসানের দিকে চোখ রেখেই তিনি এরকম এটি দিন উদযাপনের কথা ভেবেছিলেন।
প্রতি বছরই এ দিনটির জন্য একটি থিম থাকে। এ বছরও আছে। এ বছরের থিম হল-- 'ইউনাইটেড ফর ডিগনিটি'। অর্থাৎ, মর্যাদাবোধের সূত্রে একত্রিত হওয়া। কুষ্ঠ রোগীর ক্ষেত্রে মর্যাদাহানির একটা বিষয় বরাবরই ছিল। যাঁর কুষ্ঠ হত, তাঁকে সামাজিক ভাবে প্রায় একঘরে করে ফেলা হত। সেই মর্যাদাহানিকর রোগীর এবং রোগীর পরিবারের মন ভেঙে দিত। এই অবস্থার বদল জরুরি ছিল।
এ দিনটির একটাই প্রতিজ্ঞা-- হাতে হাত ধরে পরস্পর জোট বেঁধে থাকা, রোগকে লড়াই করে হারিয়ে দেওয়া, রোগীকে আপন করে নেওয়ার মমতার শপথগ্রহণ।
আরও পড়ুন: Warning Bells for Earth: ধ্বংসের মুখে পৃথিবী! কী বিপদ ডেকে আনছে গরম প্লাজমা-স্রোত?