তৃণমূল নেতা অনিল মাহাত খুনের ঘটনায় এখনও গ্রেফতার হয়নি কেউ, ক্ষোভে ফুটছে রাইপুর
রাইপুরে তৃণমূল নেতা অনিল মাহাত খুনের ঘটনায় এখনও গ্রেফতার হয়নি কেউই। তবে ক্ষোভে ফুটছে রাইপুর। অবস্থা এমনই যে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সামনেই অনিল মাহাত বিরোধী গোষ্ঠীর এক তৃণমূল নেতাকে বেধড়ক মারধর করলেন অনিল অনুগামীরা। পরিবারের দাবি, দলের গোষ্ঠী দ্বন্দ্বের জেরেই খুন হয়েছেন অনিল। ক্ষোভে ফুটছে রাইপুর। অবস্থা এমনই যে খোদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সামনেই বাঁকুড়া জেলা পরিষদের পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ শ্যামল সরকারকে ব্যাপক মারধর করলেন অনিল মাহাত গোষ্ঠীর সমর্থক তৃণমূল কর্মী সমর্থকরা।
ওয়েব ডেস্ক: রাইপুরে তৃণমূল নেতা অনিল মাহাত খুনের ঘটনায় এখনও গ্রেফতার হয়নি কেউই। তবে ক্ষোভে ফুটছে রাইপুর। অবস্থা এমনই যে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সামনেই অনিল মাহাত বিরোধী গোষ্ঠীর এক তৃণমূল নেতাকে বেধড়ক মারধর করলেন অনিল অনুগামীরা। পরিবারের দাবি, দলের গোষ্ঠী দ্বন্দ্বের জেরেই খুন হয়েছেন অনিল। ক্ষোভে ফুটছে রাইপুর। অবস্থা এমনই যে খোদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সামনেই বাঁকুড়া জেলা পরিষদের পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ শ্যামল সরকারকে ব্যাপক মারধর করলেন অনিল মাহাত গোষ্ঠীর সমর্থক তৃণমূল কর্মী সমর্থকরা।
আরও পড়ুন আমাদের চোখ, কিডনি, রক্ত, চামড়ার খোলা বাজারে দাম জানুন
নিহত অনিল মাহাতর পরিবারের সঙ্গে রবিবার দেখা করতে যান অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই সময় হাজির হন রাইপুর ব্লক তৃণমূল সভাপতি জগবন্ধু মাহাত গোষ্ঠীর অনুগামী শ্যামল সরকার। জগবন্ধু মাহাত গোষ্ঠীর সঙ্গে অনিল মাহাত গোষ্ঠীর অশান্তি দীর্ঘদিনের। অনিল মাহাত খুনে জড়িত জগবন্ধু মাহাত গোষ্ঠীর লোকজনেরাই, এই মর্মে ইতিমধ্যেই থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন তাঁর স্ত্রী। রবিবার অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ধানঘড়িতে এলে ঘটনাস্থলে পৌছন শ্যামল সরকার। তাতেই আগুনে ঘি পড়ে। পরে পুলিস উত্তেজিত জনতাকে শান্ত করে। মৃতের পরিবারের সঙ্গে দেখা করে তাদের সবরকম সাহায্যের আশ্বাস দেন অভিষেক। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় চলে যাওয়ার কিছুক্ষণ পর ধানঘড়ি পৌছান মুকুল রায়। তিনিও কথা বলেন অনিল মাহতর স্ত্রীর সঙ্গে। রবিবারও অনিল মাহাতর কয়েক শ অনুগামী হাজির হয়েছিলেন ধানঘড়ি গ্রামে। তবে এ ঘটনায় রবিবার পর্যন্ত কেউ গ্রেফতার হয়নি। যদিও সাতজনের নামে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।
আরও পড়ুন শ্রিয়া শরনকে 'স্মরণ'