চার বছর ধরে লাভপুরের সন্ত্রাস হয়েও আজও অধরা মনিরুল

২০১০ সালের জুন মাসে খুন হন জারিনা বিবির তিন ছেলে। নাম জড়ায় তৃণমূল নেতা মনিরুল ইসলামের। তবে তার মাস ছয়েক আগেই লাভপুরেরর ত্রাস হয়ে উঠেছেন মনিরুল।  জানুয়ারি মাসে লাভপুরেই তিন তিনটে খুনের অভিযোগ মনিরুল এবং তাঁর সঙ্গীদের বিরুদ্ধে। এফআইআরও হয়। তবে মনিরুল সেই মামলাতেও অধরা।   

Updated By: Jul 16, 2014, 09:17 PM IST
চার বছর ধরে লাভপুরের সন্ত্রাস হয়েও আজও অধরা মনিরুল

বীরভূম: ২০১০ সালের জুন মাসে খুন হন জারিনা বিবির তিন ছেলে। নাম জড়ায় তৃণমূল নেতা মনিরুল ইসলামের। তবে তার মাস ছয়েক আগেই লাভপুরেরর ত্রাস হয়ে উঠেছেন মনিরুল।  জানুয়ারি মাসে লাভপুরেই তিন তিনটে খুনের অভিযোগ মনিরুল এবং তাঁর সঙ্গীদের বিরুদ্ধে। এফআইআরও হয়। তবে মনিরুল সেই মামলাতেও অধরা।   

ঠান্ডু দুষ্কৃতীদের কাছে প্রাণভিক্ষা করতে থাকে।  দুষ্কৃতীরা নৃশংসভাবে খুন করে ঠান্ডু শেখকে।
   
রেক্সোনা খাতুন, ঠান্ডু শেখের মেয়ে জানিয়েছেন ''বাবা যখন প্রাণভিক্ষা করেছিল, তখন বলেছিল, তোকে না মারলে তৃণমূল জিতবে না।''

শুধু ঠান্ডু শেখ বা জামাল শেখই নন। সেদিন খুন হয়েছিলেন সিপিআইএমের জোনাল কমিটির সদস্য কাজি ফজলুল করিম। বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে খুন করা হয় তাঁকে। মূল অভিযুক্ত বর্তমানে লাভপুরের তৃণমূল বিধায়ক মনিরুল ইসলামই। এফআইআর হয়। কিন্তু তারপর?

রেক্সোনা খাতুন জানিয়েছেন, অভিযোগ হয়েছে থানায়, মামলা চলছে।

উল্টে জারিনা বিবির মতোই ঘর ছাড়তে হয়েছে ঠান্ডু শেখ, জামাল শেখের পরিবারকে।

আর মনিরুল ইসলাম? তিনি প্রকাশ্য জনসভায় কবুল করে নেন খুনের কথা। তাতে আরও আতঙ্কিত হন লাভপুরের বাসিন্দারা।

 

.