'বুদ্ধং স্মরণং', সিঙ্গুর থেকে শালবনি, পদযাত্রার উদ্বোধক প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীই
যেখান থেকে শেষের শুরু হয়েছিল, এবার সেখান থেকেই যাত্রা শুরু। সিঙ্গুরে দাঁড়িয়ে, বামেদের পদযাত্রার উদ্বোধন করবেন বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য। দীর্ঘ পথ অতিক্রম করে, পদযাত্রা শেষ হবে শালবনিতে।
!['বুদ্ধং স্মরণং', সিঙ্গুর থেকে শালবনি, পদযাত্রার উদ্বোধক প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীই 'বুদ্ধং স্মরণং', সিঙ্গুর থেকে শালবনি, পদযাত্রার উদ্বোধক প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীই](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2016/01/15/47949-9buddha.jpg)
ওয়েব ডেস্ক: যেখান থেকে শেষের শুরু হয়েছিল, এবার সেখান থেকেই যাত্রা শুরু। সিঙ্গুরে দাঁড়িয়ে, বামেদের পদযাত্রার উদ্বোধন করবেন বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য। দীর্ঘ পথ অতিক্রম করে, পদযাত্রা শেষ হবে শালবনিতে।
সিঙ্গুর। রাজনৈতিক মহল মনে করে, চৌত্রিশ বছরের বাম জমানার কফিনের শেষ পেরেকটা পোতা হয়েছিল এখানেই। গাড়ির কারখানা তৈরি করতে না পেরে, টাটার বিদায়ের সঙ্গে সঙ্গেই, সরকারের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে থাকে। প্রশ্ন ওঠে, তত্কালীন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের সিদ্ধান্ত নিয়েও। তারপর গড়িয়েছে অনেক জল। প্রায় পাঁচ বছর বাদে, সেই সিঙ্গুরেই, বুদ্ধের সভা। এখন তিনি প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী। শনিবার সিঙ্গুর থেকে পদযাত্রা শুরু। ১৭ তারিখ কামারকুণ্ডু থেকে তারকেশ্বর। থাকছেন সুজন চক্রবর্তী। ১৮ তারিখ, তারকেশ্বর থেকে পুড়শুড়া হয়ে আরামবাগ পর্যন্ত পদযাত্রা। থাকবেন সূর্যকান্ত মিশ্র, রবীন দেব। আরামবাগ থেকে কামারপুকুর পর্যন্ত পদযাত্রার নেতৃত্বে মহম্মদ সেলিম। পদযাত্রার নেতৃত্বে থাকবেন বিমান বসু। ১৯ তারিখ,পশ্চিম মেদিনীপুরের রামজীবনপুর থেকে পদযাত্রা শুরু হবে,থাকবেন শ্যামল চক্রবর্তী। ২০ জানুয়ারি চন্দ্রকোনা থেকে কেশপুর পদযাত্রা। থাকছেন বিমান বসু। ২১ তারিখ কেশপুর থেকে শালবনি পর্যন্ত পদযাত্রায় অংশ নেবেন সূর্যকান্ত মিশ্র। ২২ তারিখ শালবনিতে সমাবেশ। থাকবেন সূর্যকান্ত মিশ্র ও শ্যামল চক্রবর্তী।
পদযাত্রাকে ঘিরে বামশিবিরে রীতিমতো সাজোসাজো রব। আর সিঙ্গুরের মাটিতে দাঁড়িয়ে কারাখানা না করতে পারা নিয়ে কী বলবেন বুদ্ধবাবু। কৌতুহল তাকে ঘিরেও।