অর্থনীতির তত্ত্বকে চ্যালেঞ্জ করছে ইলিশ
অর্থনীতির যোগান-চাহিদা তত্ত্বকে প্রশ্নের মুখে ফেলেছে রাজ্যের ইলিশ বাজার। এই বর্ষায় রাজ্যের ইলিশ বাজারে যোগানের অভাব নেই। চাহিদা কম, এমনটাও বলা ভুল। তবু, যোগান বেশি এই আহ্লাদেই, কম দামে ইলিশ খাওয়ার আশা করতেই পারে বাঙালি। কিন্তু সেই সাধ পূরণ হচ্ছে না। দর বড় বেশি। কারণটাও বোঝা দায়।
ওয়েব ডেস্ক: অর্থনীতির যোগান-চাহিদা তত্ত্বকে প্রশ্নের মুখে ফেলেছে রাজ্যের ইলিশ বাজার। এই বর্ষায় রাজ্যের ইলিশ বাজারে যোগানের অভাব নেই। চাহিদা কম, এমনটাও বলা ভুল। তবু, যোগান বেশি এই আহ্লাদেই, কম দামে ইলিশ খাওয়ার আশা করতেই পারে বাঙালি। কিন্তু সেই সাধ পূরণ হচ্ছে না। দর বড় বেশি। কারণটাও বোঝা দায়।
ট্রলারে উপচে উঠছে। বাজারে ঢেলে বিক্রি হচ্ছে। অথচ ইলিশের দাম কমার কোনও লক্ষণ নেই। কিন্তু অর্থনীতির যোগান-চাহিদা তত্ত্বের প্রথম শর্তই হচ্ছে যোগান বাড়লে দর পরে। কিন্তু ইলিশের বাজারে সেই তত্ত্ব খাটছে না। ইলিশ মধ্যবিত্ত বাঙালির নাগালের আওতা থেকে ক্রমশ দূরেই সরছে। দীঘা মোহনাই হোক কিম্বা ডায়মন্ডহারবার। ট্রলার ভরে ইলিশ আসছে। কিন্তু ভালো ইলিশ এখনও সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে।
সোমবারই দিঘায় প্রায় একশ টন ইলিশ উঠেছে। ডায়মন্ডহারবারেও ইলিশ কম ওঠেনি। কিন্তু বাজারে যান। এক কিলো বা তার থেকে একটু বেশি ওজনের ইলিশের দর করুন হাজার-এগারোশোর কম নয় বরং ওজন বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে দর আরও বেশি। ছশ - সাতশ গ্রামের ইলিশ ছশ সাতশ টাকা কেজি। কারণটা কী?
দুবাই-হংকংয়ে দেদার বিক্রি হচ্ছে বাঁকুড়ার আম
অর্থাত্ যতই ইলশে গুড়ি বৃষ্টি হোক, যতই পুবালি হাওয়া বয়ে যাক না কেন। ইলিশ কিনতে কিন্তু এখন মধ্যবিত্ত বাঙালির হাতে লাগছে ছ্যাঁকা।