অ্যাসিড খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা যুবকের, প্রাণ বাঁচালেন ট্রাফিক পুলিস
পুলিসকর্মীর মানবিক মুখ। মাঝগঙ্গায় অ্যাসিড খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করা এক যুবকের দিকে সাহায্যের হাত বাড়াল পুলিস। গুরুতর আহত অবস্থায় তড়িঘড়ি ওই যুবককে ভর্তি করা হয় হাসপাতালে। আর ওই সবকিছুর নেপথ্যে যিনি রয়েছেন তিনি ট্রাফিক পুলিস কর্মী প্রসেনজিত্ পোরেল।
![অ্যাসিড খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা যুবকের, প্রাণ বাঁচালেন ট্রাফিক পুলিস অ্যাসিড খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা যুবকের, প্রাণ বাঁচালেন ট্রাফিক পুলিস](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2015/09/20/42916-6howrah.jpg)
ব্যুরো: পুলিসকর্মীর মানবিক মুখ। মাঝগঙ্গায় অ্যাসিড খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করা এক যুবকের দিকে সাহায্যের হাত বাড়াল পুলিস। গুরুতর আহত অবস্থায় তড়িঘড়ি ওই যুবককে ভর্তি করা হয় হাসপাতালে। আর ওই সবকিছুর নেপথ্যে যিনি রয়েছেন তিনি ট্রাফিক পুলিস কর্মী প্রসেনজিত্ পোরেল।
রাজ্যে ঘটে চলা একের পর এক ঘটনায় যখন বারবার প্রশ্ন উঠছে পুলিসের ভূমিকা নিয়ে। তখন আম আদমির সাহায্যে এগিয়ে আসায় সেই পুলিসেরই মানবিক মুখ। রবিবার সকালে হাওড়ার রামকৃষ্ণপুর ঘাটে যন্ত্রণায় কাতরাতে থাকা এক যুবককে নিয়ে যখন কেউ মাথা ঘামাতে চাননি তখন সেই যুবকের সাহায্যে এগিয়ে এলেন কর্তব্যরত ট্রাফিক পুলিসকর্মী। প্রেমে প্রত্যাখ্যাত হয়ে লঞ্চের মধ্যেই অ্যাসিড খান রামকৃষ্ণপুর ফেরি সার্ভিসের কর্মী বছর তিরিশন রাজু ভৌমিক। লঞ্চ পাড়ে আসতেই যন্ত্রণায় ছটফট করতে করতে পাড়েই শুয়ে পড়েন তিনি। বারবার আর্তি জানালেও তাঁকে সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসেননি কেউই। শেষ পর্যন্ত পাড় থেকে রাস্তায় দৌড়ে যায় রাজু। তাঁকে ওই অবস্থায় দেখে এগিয়ে আসেন কর্তব্যরত ট্রাফিক পুলিসকর্মী প্রসেনজিত্ পোরেল। এরপর তিনিই গুরুতর আহত অবস্থায় রাজু ভৌমিককে হাওড়া জেলা হাসপাতালে ভর্তি করেন। আপাতত স্থিতিশীল রাজু ভৌমিক।