রাজ্যে বনধ কতটা সফল?
আজ বারো ঘন্টার বাংলা বনধ ডেকেছে বামেরা। আসুন জেনে নেওয়া যাক কোথায় কেমন অবস্থা, কতটা ছাপ পড়ল বনধের।
ওয়েব ডেস্ক: আজ বারো ঘন্টার বাংলা বনধ ডেকেছে বামেরা। আসুন জেনে নেওয়া যাক কোথায় কেমন অবস্থা, কতটা ছাপ পড়ল বনধের।
বনধে স্বাভাবিক রয়েছে ডুয়ার্সের বেশিরভাগ চাবাগান। অন্যদিনের মতোই শ্রমিকরা কাজে যোগ দিয়েছেন। চা বাগানের স্কুলগুলিও খোলা রয়েছে। তাতে হাজিরা অন্যান্য দিনের মতোই। একে নোট সমস্যা, তার ওপর একদিন কাজে যোগ না দিলে হাজিরা কাটা যাবে। বলছেন শ্রমিকরা।
প্রতিদিনের মতোই টাইম টেবল মেনে ফেরি চলাচল করছে দক্ষিণ চব্বিশ পরগনায়। ডায়মণ্ডহারবার, নুরপুর, রায়চক ও গঙ্গাসাগর-চারটি জেটিতেই যাত্রীদের ভিড়। তবে সংখ্যাটা অন্য দিনের তুলনায় অনেকটাই কম। কুয়াশার কারণে আজ দেরিতে শুরু হয় ফেরি চলাচল।
আরও পড়ুন- নোট ভোগান্তির প্রতিবাদে আজ পথে নামছেন মমতা
ধর্মঘটের দিন চটশিল্পে হাজিরা স্বাভাবিক। হুগলির অধিকাংশ জুটমিলই সচল রয়েছে। সপ্তাহের প্রথম দিন আজ নির্দিষ্ট সময়েই কাজে যোগ দেন কর্মীরা। প্রথম শিফটে হাজিরা স্বাভাবিক। জানাচ্ছে অধিকাংশ মিল কর্তৃপক্ষ। একই ছবি বারাকপুর শিল্পাঞ্চলেও। অধিকাংশ মিলে প্রথম শিফটে হাজিরা স্বাভাবিক।
বামেদের ডাকা বাংলা বন্ধ। তবে জেলায় জেলায় কর্মব্যস্ত সোমবারের ছবিটাই ধরা পড়ছে। বাঁকুড়া, নদিয়া, বর্ধমান, আসানসোল কিংবা মুর্শিদাবাদ। সব জায়গাতেই বাজার দোকান খুলেছে। অফিস কাছারি যাঁদের রয়েছে, তাঁরা বাড়ি থেকে বেরিয়েছেন। রাস্তাঘাটে যানবাহনও অন্যদিনের তুলনায় কম নেই।