কামদুনি তৃণমূলের, খরজুনা বামেদের
প্রতিবাদের ঢেউ তোলা কামদুনিতে জিতল তৃণমূল কংগ্রেস। আর খরজুনা পঞ্চায়েত কংগ্রেসের হাত থেকে ছিনিয়ে নিল বামেরা। কলেজ ছাত্রীকে ধর্ষণ ও খুনের তদন্তে সিআইডি-র উপর ভরসা হারিয়ে কামদুনি চাইছে সিবিআই তদন্ত। এরমধ্যেই এসে যায় পঞ্চায়েত ভোট। গ্রাম পঞ্চায়েত আর পঞ্চায়েত সমিতির আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিতেছিলেন তৃণমূল প্রার্থী। কামদুনি তাই ভোট দিতে পারত শুধু জেলা পরিষদের আসনের জন্য।
প্রতিবাদের ঢেউ তোলা কামদুনিতে জিতল তৃণমূল কংগ্রেস। আর খরজুনা পঞ্চায়েত কংগ্রেসের হাত থেকে ছিনিয়ে নিল বামেরা। কলেজ ছাত্রীকে ধর্ষণ ও খুনের তদন্তে সিআইডি-র উপর ভরসা হারিয়ে কামদুনি চাইছে সিবিআই তদন্ত। এরমধ্যেই এসে যায় পঞ্চায়েত ভোট। গ্রাম পঞ্চায়েত আর পঞ্চায়েত সমিতির আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিতেছিলেন তৃণমূল প্রার্থী। কামদুনি তাই ভোট দিতে পারত শুধু জেলা পরিষদের আসনের জন্য।
কীর্তিপুর দুই গ্রাম পঞ্চায়েতের ৩৩ নম্বর বুথ অর্থাত্ কামদুনি প্রাথমিক স্কুলে মোট ভোটার ছিলেন ৯৬৩ জন। কিন্তু তাদের আন্দোলনে রাজনীতির রং লাগাতে নারাজ কামদুনির অধিকাংশ বাসিন্দা বিচারের দাবিতে পঞ্চায়েত ভোট বয়কট করেছিলেন। ভোট দেন মাত্র ২৬৫ জন। বাতিল হয় ১৪টি ভোট। তৃণমূল ১৯০, সিপিআইএম ৪২ এবং কংগ্রেস ১৯ ভোট পেয়েছে। গ্রামের মেয়েকে ধর্ষণ করে খুনের তদন্তে পুলিসের ভূমিকা নিয়ে ক্ষুব্ধ মুর্শিদাবাদের খরজুনা হেঁটেছে কামদুনির পথেই। কামদুনির মতোই খরজুনাও গিয়েছে রাষ্ট্রপতির দরবারে। তবে কামদুনির মত ভোট বয়কটের পথে হাঁটেনি খরজুনা। গত পঞ্চায়েত ভোটে খরজুনা গ্রাম পঞ্চায়েত ছিল কংগ্রেসের দখলে। আর এবার খরজুনা গ্রাম পঞ্চায়েতের ১০টি আসনের মধ্যে ৭ টিতেই জয়ী হয়েছে সিপিআইএম। ৩টি পেয়েছে কংগ্রেস।