মকরে মুড়ি মেলা
একটি খাবারকে ঘিরে আস্ত একটা মেলা। না, বার্গার, পিত্জা নয়, এ মেলা হল মুড়ির মেলা। মুড়ির মেলা। শুরু হয় প্রতি বছর মকর সংক্রান্তির দিন। নেই নেই করে মেলার বয়স একশো পেরিয়ে গেছে। মেলা বসে বাঁকুড়া এক ব্লকের কেঞ্জাকুড়া গ্রামে, দ্বারকেশ্বরের পারে। চরের বালি খুড়ে জল তুলে তাতেই ভিজিয়ে নেওয়া মুড়ি। একসঙ্গে সারা গ্রাম।
একটি খাবারকে ঘিরে আস্ত একটা মেলা। না, বার্গার, পিত্জা নয়, এ মেলা হল মুড়ির মেলা। মুড়ির মেলা। শুরু হয় প্রতি বছর মকর সংক্রান্তির দিন। নেই নেই করে মেলার বয়স একশো পেরিয়ে গেছে। মেলা বসে বাঁকুড়া এক ব্লকের কেঞ্জাকুড়া গ্রামে, দ্বারকেশ্বরের পারে। চরের বালি খুড়ে জল তুলে তাতেই ভিজিয়ে নেওয়া মুড়ি। একসঙ্গে সারা গ্রাম।
দ্বারকেশ্বরের পাশেই সঞ্জীবনী আশ্রম। মকর সংক্রান্তিতে আশ্রমে নাম সংকীর্তন শুনতে আসতেন দূর দূরান্তের মানুষ। রাতে সংকীর্তন শুনে সকালে নদের জলে মুড়ি ভিজিয়ে খেতেন তাঁরা। সেই শুরু। ধীরে ধীরে সেটাই এখন আমআদমির মুড়ির মেলা।