যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তনীর মৃত্যুতে দানা বাঁধছে রহস্য
মিতার রহস্যমৃত্যু ঝড় তুলেছে সোস্যাল মিডিয়ায়। সরব হয়েছেন একের পর এক সহপাঠী। যাদবপুরের মেধাবী ছাত্রী মিতা। বাড়ি সোনারপুরের গড়িয়া শান্তিনগরে। বাবা পেশায় রাজমিস্ত্রী। বছর খানেক শয্যাশায়ী। দুই দাদা ছোটখাটো ব্যবসা করেন।

ওয়েব ডেস্ক : মিতার রহস্যমৃত্যু ঝড় তুলেছে সোস্যাল মিডিয়ায়। সরব হয়েছেন একের পর এক সহপাঠী। যাদবপুরের মেধাবী ছাত্রী মিতা। বাড়ি সোনারপুরের গড়িয়া শান্তিনগরে। বাবা পেশায় রাজমিস্ত্রী। বছর খানেক শয্যাশায়ী। দুই দাদা ছোটখাটো ব্যবসা করেন।
আরও পড়ুন- যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী প্রাক্তনীর রহস্যজনক মৃত্যুতে গ্রেফতার স্বামী ও শ্বশুর
নিজের চেষ্টায় যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলায় প্রথম শ্রেণিতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন তিনি। বছর দুয়েক আগে পরিচয় হয়েছিল ফুলেশ্বরের বেসরকারি হাসপাতালের কর্মী রানার সঙ্গে। ছ'মাস আগে প্রায় সাড়ে তিন লক্ষ টাকা খরচ করে মিতার বিয়ে দেন তাঁর বাবা। সেই বিয়েই কি শেষ করে দিল মিতাকে? প্রশ্ন উঠেছে নানা মহলে। সেই সঙ্গে এই ঘটনার তদন্তে নেমে পুলিস এই তথ্য ধরেই এগোচ্ছে বলে প্রথমিক ভাবে জানা গেছে। ইতিমধ্যেই এই ঘটনায় গ্রেফতার করা হয়েছে স্বামী ও শ্বশুরকে।
প্রসঙ্গত, দশমীর ভোরে রক্তাক্ত মিতা মণ্ডলকে ফুলেশ্বরের বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যায় তাঁর স্বামী রানা। রানা নিজেও ওই হাসপাতালেরই কর্মী। মৃতাকে পরীক্ষা করে সন্দেহ হয় চিকিত্সকদের। কারণ শরীরে একাধিক গভীর আঘাতের চিহ্ন ছিল। খবর দেওয়া হয় উলুবেড়িয়া থানায়।