Shah Rukh Khan| Deepika Padukone: শাহরুখকে ত্বকের যত্ন শেখালেন দীপিকা, ভিডিয়ো দেখে উপকার পেতে পারেন আপনিও...
Shah Rukh Khan| Deepika Padukone: দীপিকা লিখেছেন, ‘আমি আমার কেরিয়ার শুরু করেছি শাহরুখের সঙ্গে। আমরা একসঙ্গে চারটি ছবি করেছি। কিন্তু একসঙ্গে কোনও ইভেন্টের জন্য তৈরি হওয়া ও একসঙ্গে স্কিনকেয়ার রুটিন, অন্য মাত্রায় মজাদার। দেখুন সেই ভিডিয়ো’।
Shah Rukh Khan, Deepika Padukone, জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: সম্প্রতি নিজের স্কিনকেয়ার ব্র্যান্ড লঞ্চ করেছেন দীপিকা পাডুকোন। এবার ত্বকের যত্ন নেওয়ার জন্য সকালে ঘুম থেকে উঠে কী কী করা উচিত, সেই পাঠই দিলেন দীপিকা। পাঠানের সাংবাদিক বৈঠকের আগে দীপিকার সঙ্গেই তৈরি হলেন তিনি। একটি ছোট্ট ভিডিয়ো পোস্ট করেছেন অভিনেত্রী। সেই ভিডিয়োতে উঠে এসেছে পাঠানের প্রথম সাংবাদিক বৈঠকের কিছু ঝলক। সেই বৈঠকের আগেই শাহরুখকে স্কিনকেয়ারের পাঠ দীপিকার। কী কী ব্যবহার করে দীপিকার ত্বক ঝকঝকে থাকে সবসময়, সেই গোপন রহস্যই ফাঁস করলেন নায়িকা।
ভিডিয়ো পোস্ট করে ক্যাপশনে তিনি লিখেছেন, ‘আমি আমার কেরিয়ার শুরু করেছি শাহরুখের সঙ্গে। আমরা একসঙ্গে চারটি ছবি করেছি। কিন্তু একসঙ্গে কোনও ইভেন্টের জন্য তৈরি হওয়া ও একসঙ্গে স্কিনকেয়ার রুটিন, অন্য মাত্রায় মজাদার। দেখুন সেই ভিডিয়ো’। ভিডিয়োতে দেখা যায় শাহরুখকে দীপিকা বলেন যে, সকালে উঠে সবার প্রথমে দরকার ক্লিনজার দিয়ে মুখ পরিষ্কার করা। তারপর টোনার, ময়েশ্চারাইজার। ত্বক হাইড্রেটেড রাখার জন্য প্রচুর জল পান করা জরুরি। এমনকী শাহরুখকে ক্রিম ব্যবহারের টেকনিকও শেখান নায়িকা। পাশাপাশি ফাঁস করেন যে, সান স্ক্রিন মাখেন না শাহরুখ, তবে তাঁর সান স্ক্রিন ব্যবহার করা উচিত, তাও এসপিএফ ৪০। তবে ভিডিয়োর শেষে মজা করে শাহরুখ বলেন, দীপিকা আমাকে শেখাল স্কিনকেয়ার। এবার আমরা জামাকাপড় বদলাব। সেখানে আমি দীপিকাকে এক-দুটো টিপস দেবে। সঙ্গে সঙ্গে ক্যামেরা বন্ধ করে দেন দীপিকা।
পাঠানের সাফল্যের পর একসঙ্গে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়েছিলেন শাহরুখ, দীপিকা, জন ও ছবির পরিচালক সিদ্ধার্থ আনন্দ। এদিন যখন সবাই শাহরুখের নামে দীপিকার নামে জয়ধ্বনি দিচ্ছিলেন, তখন দীপিকার চোখে জল দেখা যায়। দীপিকার চোখে জল দেখে তার কারণ জানতে চাওয়ায় দীপিকা বলেন, ‘এটা খুশির অশ্রু। অসাধারণ অনুভূতি। সবাই আমাদের ভালোবাসা দিচ্ছে। এতদিন পর একটা ছবি মুক্তি পেল। যেদিন সিনেমা রিলিজ হল সেদিনই আমি সিনেমা হলে যেতে চেয়েছিলাম। আমি এই ভালোবাসাটা অনুভব করতে চেয়েছিলাম। এই ধরনের ছবি মানুষকে খুশি দেয় ও তাঁদের একত্রিত আসতে সাহায্য করে। ছবির প্রতি সবার উচ্ছ্বাস দেখে মনে হচ্ছিল, এটা যেন কোনও উৎসব। এটা অসাধারণ। যখন আপনি সততার সঙ্গে কাজ করেন, মাথা নিচু করে শুধু কাজটাই করেন, এবং তারপর এই প্রশংসা পান, সেটা সত্যিই ঐ কাজের যোগ্য পাওনা।’