হলফনামায় উচ্চমাধ্যমিক পাশ, লোকসভার সাইটে অনার্স গ্র্যাজুয়েট, বাড়ছে Nusrat-র গরমিলের সংখ্যা
হলফনামায় লেখা নুসরতের (Nusrat Jahan) শিক্ষাগত যোগ্যতার সঙ্গে লোকসভার ওয়েবসাইটে লেখা তথ্যের কোনও মিল নেই।
নিজস্ব প্রতিবেদন : এবার নুসরতের (Nusrat Jahan) হলফনামা বনাম লোকসভার সাইটে ডিটেলস। ২০১৯-র লোকসভা নির্বাচনে লড়াই করার সময় নিয়ম মেনে নির্বাচন কমিশনের কাছে হলফনামা জমা দিয়েছিলেন নুসরত জাহান। সেই হলফনামায় লেখা নুসরতের (Nusrat Jahan) শিক্ষাগত যোগ্যতার সঙ্গে লোকসভার ওয়েবসাইটে লেখা তথ্যের কোনও মিল নেই।
নুসরতের 9Nusrat Jahan) জমা দেওয়া হলফনামা বলছে, তাঁর শিক্ষাগত যোগ্যতা উচ্চ মাধ্যমিক পাশ। ২০০৮ সালে ভবানীপুর গুজরাটি এডুকেশনাল সোসাইটি থেকে তিনি উচ্চ মাধ্যমিক পাশ পাশ করেছেন। অথচ, লোকসভার ওয়েবসাইটের তথ্য বলছে অন্যকথা। সেখানে রয়েছে, নুসরত বি.কম অনার্স। ইতিমধ্যেই দুই জায়গায় দেওয়া সাংসদ অভিনেত্রীর দুরকম তথ্য ঘিরে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।
আরও পড়ুন-আমরা স্বামী-স্ত্রীর মতোই ছিলাম, আইন আইনের পথেই চলবে : Nikhil Jain
ছবি : বাঁদিকে লোকসভা ওয়েবসাইটের ছবি ও ডান দিকে নুসরতের জমা দেওয়া হলফনামা
প্রসঙ্গত, সম্প্রতি নুসরতের (Nusrat Jahan) দেওয়া বিবৃতি ও লোকসভা ওয়েবসাইটের তথ্যে গরমিল নিয়েও প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। বিবৃতিতে নুসরত জানান, ''নিখিলের সঙ্গে সহবাস করেছি, বিয়ে হয়নি। তুরস্কের বিয়ে বৈধ নয়। তাই বিচ্ছেদের প্রশ্নই ওঠে না।'' অথচ লোকসভার ওয়েবসাইটে দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, সেখানে স্পষ্ট উল্লেখ রয়েছে, নুসরত বিবাহিত। তাঁর স্বামীর নাম নিখিল জৈন। বিয়ের তারিখ ১৯ জুন ২০১৯। এমনকি, লোকসভায় শপথ নেওয়ার দিনও নুসরত নিজের নাম বলেছিলেন, 'আমি নুসরত জাহান রুহি জৈন'। যা লোকসভা টিভিতে সম্প্রচারিত হয়। আর এই বিষয়টি সামনে আসার পর নেটদুনিয়ায় অনেকেই প্রশ্ন তুলছেন, তবে কি নুসরত (Nusrat Jahan) সংসদে দাঁড়িয়ে মিথ্যা বলেছিলেন?
আর এবার সাংসদ, অভিনেত্রীর শিক্ষাগত যোগ্যতার তথ্য নিয়েও উঠল প্রশ্ন....