রাজ্যের জমিনীতি নিয়ে সংশয়ে শিল্পমহল
রাজ্যের জমিনীতি নিয়ে এবার সরাসরি প্রশ্ন তুললেন শিল্পপতিরা। শিল্পের জন্য প্রয়োজনীয় জমি না পেলে বিনিয়োগকারীদের ভিনরাজ্যে চলে যাওয়া ছাড়া যে কোনও উপায় থাকবে না, তাও স্পষ্টভাবেই জানিয়েছেন তারা। একই সঙ্গে ন্যানো প্রকল্প হাতছাড়া হওয়ার ঘটনা রাজ্য সম্পর্কে ইতিবাচক বার্তা তুলে ধরেনি বলেও মনে করেন শিল্পপতিরা। আজ কলকাতায় অ্যাসোচেমের সাংবাদিক সম্মেলনে বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করতে ভারসাম্যমূলক জমিনীতি প্রণয়নেরও দাবি জানানো হয়।
রাজ্যের জমিনীতি নিয়ে এবার সরাসরি প্রশ্ন তুললেন শিল্পপতিরা। শিল্পের জন্য প্রয়োজনীয় জমি না পেলে বিনিয়োগকারীদের ভিনরাজ্যে চলে যাওয়া ছাড়া যে কোনও উপায় থাকবে না, তাও স্পষ্টভাবেই জানিয়েছেন তারা। একই সঙ্গে ন্যানো প্রকল্প হাতছাড়া হওয়ার ঘটনা রাজ্য সম্পর্কে ইতিবাচক বার্তা তুলে ধরেনি বলেও মনে করেন শিল্পপতিরা। আজ কলকাতায় অ্যাসোচেমের সাংবাদিক সম্মেলনে বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করতে ভারসাম্যমূলক জমিনীতি প্রণয়নেরও দাবি জানানো হয়। বেসরকারি এবং যৌথ প্রকল্পের জন্য সরকার জমি অধিগ্রহণ করবে না। শিল্পের জন্য জমি সরাসরি কিনতে হবে সংশ্লিষ্ট শিল্প সংস্থাকেই। ক্ষমতায় আসার পর এ কথা স্পষ্টভাবে জানিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পরে জমিনীতিতে সে কথাই উল্লেখ করেছে রাজ্য সরকার। এবার রাজ্যের সেই জমিনীতি নিয়েই প্রশ্ন তুললেন শিল্পপতিরা।
তাঁদের বক্তব্য, শিল্পের জন্য প্রয়োজনীয় জমি না পেলে অন্যরাজ্যে চলে যেতে বাধ্য হবেন বিনিয়োগকারীরা। একই সঙ্গে সিঙ্গুর থেকে ন্যানো প্রকল্প চলে যাওয়াকে কেন্দ্র করে রাজ্যের শিল্পভাবনা নিয়ে বিশ্বের কাছে ইতিবাচক বার্তা পৌঁছয়নি বলেও মনে করেন শিল্পপতিরা। এই পরিস্থিতিতে ভারসাম্যমূলক জমিনীতি আনা প্রয়োজন বলেও মনে করে শিল্পমহল। শিল্পের উপযুক্ত পরিবেশ গঠনে রাজ্য সরকারকে আরও বেশি উদ্যোগী হওয়ারও আহ্বান জানিয়েছেন শিল্পপতিরা।