JUকাণ্ডে অভ্যন্তরীণ রিপোর্টেও বহিরাগত তত্ত্বেই সিলমোহর

JU কাণ্ডে অভ্যন্তরীণ রিপোর্টেও বহিরাগত তত্ত্বেই সিলমোহর। শুক্রবার ক্যাম্পাসে বিশৃঙ্খলার জন্যে দায়ী চার বহিরাগতই। রাজ্যপালকে দেওয়া রিপোর্টে কাল জানালেন উপাচার্য। রিপোর্ট উঠে এসেছে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। বলা হয়েছে, যে হলে চিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়েছিল তা বিশ্বিদ্যালয়ের হল নয়। হলের দায়িত্ব প্রাক্তনী সংসদ। সেক্ষেত্রে প্রদর্শীর অনুমতি দেওয়া বা তা অনুমতি প্রত্যাহার করায় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের হাত নেই।  দ্বিতীয়ত, বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানতে পেরে ছবিটির  প্রদর্শনীতে বারণ করে। তবে সেই নিষেধাজ্ঞা অমান্য করেই মাঠে চলতে থাকে প্রদর্শনী।

Updated By: May 8, 2016, 09:22 AM IST
JUকাণ্ডে অভ্যন্তরীণ রিপোর্টেও বহিরাগত তত্ত্বেই সিলমোহর

ওয়েব ডেস্ক: JU কাণ্ডে অভ্যন্তরীণ রিপোর্টেও বহিরাগত তত্ত্বেই সিলমোহর। শুক্রবার ক্যাম্পাসে বিশৃঙ্খলার জন্যে দায়ী চার বহিরাগতই। রাজ্যপালকে দেওয়া রিপোর্টে কাল জানালেন উপাচার্য। রিপোর্ট উঠে এসেছে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। বলা হয়েছে, যে হলে চিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়েছিল তা বিশ্বিদ্যালয়ের হল নয়। হলের দায়িত্ব প্রাক্তনী সংসদ। সেক্ষেত্রে প্রদর্শীর অনুমতি দেওয়া বা তা অনুমতি প্রত্যাহার করায় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের হাত নেই।  দ্বিতীয়ত, বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানতে পেরে ছবিটির  প্রদর্শনীতে বারণ করে। তবে সেই নিষেধাজ্ঞা অমান্য করেই মাঠে চলতে থাকে প্রদর্শনী।

এরপর পড়ুয়ারা যখন জানান যে চারজন বহিরাগতকে তাঁরা ধরে রেখেছেন তখন ক্যাম্পাসে ফেরত আসেন উপাচার্য। বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে খতিয়ে দেখা হয় রেকর্ড। জানা যায় ছাত্রছাত্রীরা যে চারজনকে ধরে রেখেছেন তাঁদের কারোর যাদবপুরু বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে কোনও যোগাযোগ নেই। এরপরেই এই চারজনের বিরুদ্ধে FIR দায়ের করে এঁদের পুলিসের হাতে তুলে দেয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। রাজ্যপাল কেশরীনাথ ত্রিপাঠীর কাছে কালই এই রিপোর্ট জমা দিয়েছেন উপাচার্য সুরঞ্জন দাস।

.