দুর্গাপুজোয় পিছিয়ে নেই অসম
অসম জুড়েই অনেক বড় বড় মণ্ডপ হয়। হয় প্রতিমাও। উদ্যোক্তাদের মধ্যে থাকে একে অন্যকে টেক্কা দেওয়ার লড়াই। আর মণ্ডপমুখী থাকে জনতা। একনজরে দেখে নেব অসমের দুর্গাপুজো। মুসুর ডাল দিয়ে মণ্ডপ তৈরি হয়েছে গুয়াহাটির ভূতনাথ এলাকায়। ডাল আর সর্ষের দানা দিয়ে তৈরি হয়েছে এখানকার মণ্ডপ।
অসম জুড়েই অনেক বড় বড় মণ্ডপ হয়। হয় প্রতিমাও।
উদ্যোক্তাদের মধ্যে থাকে একে অন্যকে টেক্কা দেওয়ার লড়াই।
আর মণ্ডপমুখী থাকে জনতা। একনজরে দেখে নেব অসমের দুর্গাপুজো।
মুসুর ডাল দিয়ে মণ্ডপ তৈরি হয়েছে গুয়াহাটির ভূতনাথ এলাকায়।
ডাল আর সর্ষের দানা দিয়ে তৈরি হয়েছে এখানকার মণ্ডপ।
প্রায় এক লক্ষ টাকার পনেরশো কেজি ডাল এবং পঁচিশ হাজার টাকার একশো কেজি সর্ষে
ব্যবহার করা হয়েছে এই মণ্ডপ তৈরিতে। বাঁশের ওপর থার্মোকল দিয়ে তার ওপর মুসুর ডাল
এবং সর্ষে দানা আটকানো হয়েছে।
অস্তিত্ব সঙ্কটে টেরাকোটা শিল্পীরা। তাই সাধারণ মানুষের মধ্যে টেরাকোটার
প্রতি নতুনভাবে আকর্ষণ গড়ে তুলতেই এই বিষয় ভাবনা। পাট আর মাটি দিয়ে
মণ্ডপ গড়ে তারওপর টেরাকোটার কাজ করেছেন শিল্পীরা। নিপুণ এই শিল্পকর্ম
শিলিগুড়ির শিল্পীদের।
পিছিয়ে নেই গুয়াহাটির শিল্পীরাও। নিজেদের দক্ষতার প্রমাণ দিতে আমেরিকার
ক্যাপিটল বিল্ডিং-এর অনুসরণে মণ্ডপ গড়েছেন গুয়াহাটির শিল্পীরা।
শান্তিপুর দুর্গাপূজা কমিটির এই মণ্ডপ তৈরি করতে খরচ হয়েছে পাঁচ লক্ষ টাকা।
একান্ন পীঠের অন্যতম কামাক্ষ্যা। দুর্গাপুজোর সময় ষোলো দিন ধরে
নবরাত্রি পালন হয় কামাক্ষ্যায়। এই সময় মন্দিরের গর্ভগৃহ, বলি স্থলে বিশেষ পুজো হয়।
কামাক্ষ্যা মা-এর জন্যও বিশেষ ভোগের ব্যবস্থা থাকে।
গুয়াহাটি জুড়ে বিপুল এই আয়োজনে সাড়া দিয়ে মণ্ডপে হাজির হন দর্শনার্থীরাও।