শিনার খুনের খবর উড়ো ফোনে কে দিয়েছিলেন পুলিসকে? সিদ্ধার্থ?

এবার উড়ো ফোনের তদন্তে মুম্বই পুলিস। যে ফোনের সূত্র ধরেই সামনে আসে শিনা বোরা হত্যা রহস্য।  মীরাট থেকে আসা এই ফোনের নেপথ্যে নায়কের সন্ধানেই এখন খোঁজ শুরু করেছে পুলিস। সম্ভাব্য তালিকার প্রথমেই উঠে আসছে ইন্দ্রাণী মুখার্জির প্রাক্তন স্বামী সিদ্ধার্থ দাসের নাম। মুম্বই পুলিসের কাছে একটি উড়ো ফোন। সেই ফোনের সূত্র ধরেই শিনা ভোরা হত্যা কাণ্ডের তদন্ত শুরু। তদন্তের জাল যখন অনেকটাই গুটিয়ে এনেছে মুম্বই পুলিস তখনই উঁকি দিচ্ছে কোথা থেকে এসেছিল এই রহস্য ফোন?

Updated By: Sep 1, 2015, 10:31 AM IST
শিনার খুনের খবর উড়ো ফোনে কে দিয়েছিলেন পুলিসকে? সিদ্ধার্থ?

ওয়েব ডেস্ক: এবার উড়ো ফোনের তদন্তে মুম্বই পুলিস। যে ফোনের সূত্র ধরেই সামনে আসে শিনা বোরা হত্যা রহস্য।  মীরাট থেকে আসা এই ফোনের নেপথ্যে নায়কের সন্ধানেই এখন খোঁজ শুরু করেছে পুলিস। সম্ভাব্য তালিকার প্রথমেই উঠে আসছে ইন্দ্রাণী মুখার্জির প্রাক্তন স্বামী সিদ্ধার্থ দাসের নাম। মুম্বই পুলিসের কাছে একটি উড়ো ফোন। সেই ফোনের সূত্র ধরেই শিনা ভোরা হত্যা কাণ্ডের তদন্ত শুরু। তদন্তের জাল যখন অনেকটাই গুটিয়ে এনেছে মুম্বই পুলিস তখনই উঁকি দিচ্ছে কোথা থেকে এসেছিল এই রহস্য ফোন?

পুলিসের অনুমানে সম্ভাব্য উড়ো ফোনের তালিকায় প্রথমেই রয়েছেন ইন্দ্রাণী মুখার্জির প্রাক্তন স্বামী সিদ্ধার্থ দাসের নাম। সিদ্ধার্থ  বাংলাদেশেই ছিল বলে   গোপনসূত্রে খবর পেয়েছে পুলিস।    সন্দেহ জোরালো করেছে সিদ্ধার্থের অর্ন্তর্ধান রহস্য। ২১ অগাস্ট শিনা খুন কাণ্ডে রহস্য ফোন আসে মুম্বই পুলিসের কাছে। তদন্তে পুলিস জানতে পেরেছে, তারঠিক দুদিন আগে থেকেই বাংলাদেশ থেকে বেপাত্তা হয়ে যায় সিদ্ধার্থ। সিদ্ধার্থের নিখোঁজ হয়ে যাওয়াই সন্দেহ জোরালো করেছে পুলিসের।

সিদ্ধার্থ দাস মা  মায়ারানী দাস অসমের করিমগঞ্জের বাসিন্দা। তিনি  জানিয়েছেন সিদ্ধার্থের সঙ্গে ইন্দ্রানীর বিচ্ছেদের পরেই  সিদ্ধার্থ অরুণাচলে চলে যায়। সেখান থেকে  কলকাতায়। সেখানেই বেসরকারি  কোম্পানিতে কাজ শুরু করেন। বিচ্ছেদের পাঁচ বছর পর লাভলি দাস নামে এক মহিলাকে বিয়ে করেন সিদ্ধার্থ। তবে এখন সিদ্ধার্থ কোথায় থাকেন তা জানেন না তার পরিবার।  পিটার-ইন্দ্রাণীর টিভি নিউজ চ্যানেল আইএনএক্স মিডিয়ার কোন কর্মীও এই ফোন করতে পারে , এমন সম্ভাবনাও উড়িয়ে দিচ্ছে না পুলিস।

 

.