পুরভোট নিয়ে উভয় সংকটে রাজ্য বিজেপি, সমাধান অমিত শাহ এলেই!
রাজ্যে পুরভোট নিয়ে উভয় সংকটে বিজেপি।
![পুরভোট নিয়ে উভয় সংকটে রাজ্য বিজেপি, সমাধান অমিত শাহ এলেই! পুরভোট নিয়ে উভয় সংকটে রাজ্য বিজেপি, সমাধান অমিত শাহ এলেই!](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2020/02/24/236257-4.jpg)
নিজস্ব প্রতিবেদন: রাজ্যে পুরভোট নিয়ে উভয় সংকটে বিজেপি।
এপ্রিলেই কলকাতা ও হওড়া পুরসভায় ভোট নেওয়ার চিন্তাভাবনা করছে রাজ্য সরকার। এরকম এক অবস্থায় পুরভোটের লড়াইয়ে যাওয়া হবে, নাকি আদালতের দ্বারস্থ হওয়া উচিত-দুভাগ রাজ্য বিজেপি।
আরও পড়ুন-এশিয়া কাপের বদলা বিশ্বকাপে, টাইগারদের হারাল টিম ইন্ডিয়া
কী হয়েছে আসলে? বিজেপি একাংশ চাইছে পুরভোটের দিন ঘোষণা নিয়ে রাজ্য সরকারকে চ্যালেঞ্জ করে আদালতে যাওয়া হোক। কারণ প্রচারে সময় না দিয়ে একতরফা পুরভোটের দিন ঘোষণা করেছে শাসক দল। পাশাপাশি, দলের একাংশের মত, লোকসভায় ১৮ আসন জেতার পর ময়দানে নেমেই লড়াই করা উচিত। কারণ ভোটে না লড়লে সমর্থকদের কাছে ভুল বার্তা যাবে বলে মনে করছেন একাংশ। আবার লড়াইয়ে নামলে প্রচারের সময়ই পাওয়া যাবে না।
পরিস্থিতি এমন একটা জায়গায় দাঁড়িয়ে রয়েছে যে গোটা বিষয়টিই এখন অমিত শাহের সিদ্ধান্তের ওপরে দাঁড়িয়ে। ২৯ ফেব্রুয়ারি কলকাতায় আসছেন অমিত শাহ। ১ মার্চ শহিদ মিনারে তাঁর সভা রয়েছে। সেই সময়ে অমিত শাহ, নাড্ডার সঙ্গে রাজ্য বিজেপি নেতাদের বৈঠকে গোটা বিষটির নিস্পত্তি হবে বলে মনে করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন-নৈশভোজে 'মাধুরী স্পেশাল মিঠা পান'-এ মিষ্টিমুখ করবেন ট্রাম্প
পুরভোট নিয়ে কীভাবে এগোচ্ছে রাজ্য বিজেপি? ইতিমধ্যেই রাজ্য বিজেপির তরফে মুকুল রায় দেখা করেছেন রাজ্য নির্বাচন কমিশনে। সেখানে কমিশনের হাতে আদালতের দুটি আদেশ তুলে দিয়েছেন মুকুল। একটি হল, পরীক্ষা চলাকালীন কোনও প্রচার করা যাবে না। অন্যটি হল, নির্বাচন করানোর জন্য কমিশনকে নির্বাচনের দিন পর্যন্ত নূন্যতম ২২ দিন সময় দিতে হবে। এখন পুরভোট ১২ এপ্রিল নেওয়া হলে আদালতের দুটি আদেশই লঙ্ঘিত হবে। কারণ রাজ্য মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক, আইসিএসসি, আইএসসি পরীক্ষা শেষ হচ্ছে ৩০ মার্চ। অন্যদিকে, প্রচারে সময় পাবে না বিজেপি।