জলপাইগুড়িতে LIC-র ডেভলপমেন্ট অফিসারের রহস্য মৃত্যু
জলপাইগুড়িতে এলআইসির ডেভলপমেন্ট অফিসারের মৃত্যু ঘিরে দানা বাঁধছে রহস্য। মৃত্যুর সময় স্ত্রীর বন্ধু উপস্থিত ছিল বলে অভিযোগ। অভিযোগ, তাঁর হাতে কালশিটে রয়েছে। মুখ দিয়ে গ্যাঁজলা বেরোচ্ছিল। উত্তমবাবুকে হাসপাতালে না নিয়ে গিয়ে কেন আয়ুর্বেদ চিকিত্সককে দিয়ে ডেথ সার্টিফিকেট লেখানো হল, তা নিয়ে রহস্য আরও দানা বাঁধছে । মৃত উত্তম মোহান্তর বাড়ি কোচবিহারের ভেটাগুড়িতে। গত ২৬ বছর ধরে জলপাইগুড়ির বিভিন্ন এলাকায় ভাড়া থাকতেন উত্তমবাবু। দিন সাতেক আগে স্ত্রীকে নিয়ে কদমতলায় একটি বাড়ি ভাড়া নেন তিনি।
ওয়েব ডেস্ক : জলপাইগুড়িতে এলআইসির ডেভলপমেন্ট অফিসারের মৃত্যু ঘিরে দানা বাঁধছে রহস্য। মৃত্যুর সময় স্ত্রীর বন্ধু উপস্থিত ছিল বলে অভিযোগ। অভিযোগ, তাঁর হাতে কালশিটে রয়েছে। মুখ দিয়ে গ্যাঁজলা বেরোচ্ছিল। উত্তমবাবুকে হাসপাতালে না নিয়ে গিয়ে কেন আয়ুর্বেদ চিকিত্সককে দিয়ে ডেথ সার্টিফিকেট লেখানো হল, তা নিয়ে রহস্য আরও দানা বাঁধছে । মৃত উত্তম মোহান্তর বাড়ি কোচবিহারের ভেটাগুড়িতে। গত ২৬ বছর ধরে জলপাইগুড়ির বিভিন্ন এলাকায় ভাড়া থাকতেন উত্তমবাবু। দিন সাতেক আগে স্ত্রীকে নিয়ে কদমতলায় একটি বাড়ি ভাড়া নেন তিনি।
আরও পড়ুন- কামদুনি আন্দোলনের অন্যতম মুখ, প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে আর্থিক তছরুপের অভিযোগ