তিরিশ মিনিটেই চোখ ধাঁধিয়ে শুরু মহারণ, আবেগে ভাসল সাও পাওলো

মাত্র ৩০ মিনিট। আর এই ৩০ মিনিটেই চোখধাঁধানো-ফুটবল কার্নিভালের সাক্ষী হল দুনিয়া। সাও পাওলোয় বিশ্বকাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সংস্কৃতি-ঐতিহ্যের সঙ্গে দেখা গেল আবেগ-আধুনিকতার অপূর্ব মিশেল। দ্য গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ। বোধহয় একেই বলা হয়....

Updated By: Jun 13, 2014, 08:59 AM IST

মাত্র ৩০ মিনিট। আর এই ৩০ মিনিটেই চোখধাঁধানো-ফুটবল কার্নিভালের সাক্ষী হল দুনিয়া। সাও পাওলোয় বিশ্বকাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সংস্কৃতি-ঐতিহ্যের সঙ্গে দেখা গেল আবেগ-আধুনিকতার অপূর্ব মিশেল। দ্য গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ। বোধহয় একেই বলা হয়....

করিন্থিয়ানস এরিনায়, স্টেডিয়ামের ঠিক মধ্যমণি হিসেবে রাখা হয়েছিল এক বিশাল এলইডি বল--তাতেই ফুটে উঠছিল উদ্বোধনী বার্তা। একেক বার, একেক ভাষায়। এরই মধ্যে শয়ে শয়ে শিল্পীর প্রবেশ ঘটল মঞ্চে...

চোখধাঁধানো এক বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের সাক্ষী রইল গোটা বিশ্ব। কী ছিল না সেখানে? নাচ-গান থেকে মার্শাল আর্টের দুরন্ত পারফরমেন্স.. সবেতেই তাক লাগিয়েছেন শিল্পীরা। অনুষ্ঠানের প্রতিটি ধাপে উঠে এসেছে ব্রাজিলের সংস্কৃতি আর ইতিহাসের টুকরো টুকরো ছবি... তবে মূলমন্ত্র ছিল একটাই। ফুটবল। আগাগোড়া যার ঝলক দেখা গিয়েছে অনুষ্ঠানে। এবার বিশ্বকাপের অফিসিয়াল থিম সং, উই আর ওয়ান-এর সুরে সুর মেলাতে উদ্বোধনী মঞ্চে হাজির ছিলেন পপ স্টার জেনিফার লোপেজ। সঙ্গে র‍্যাপার পিটবুল এবং ব্রাজিলিয়ান গায়িকা ক্লডিয়া লেটি।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠান ছিল সবদিক দিয়ে চোখধাঁধানো। এবার সেই সুরে তাল মিলিয়ে, বিশ্বকাপের প্রতিটি ম্যাচেও চোখধাঁধানো-রোমহর্ষক লড়াইয়ের অপেক্ষায় রইল তামাম ফুটবলদুনিয়া।

.