'সন্ত্রাসবাদ দমন প্রসঙ্গে ফের ভারতকে আক্রমণ চিনের'
দিন কয়েক আগেই রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা কাউন্সিলে মাসুদ আজহারকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদী তকমা দেওয়ার দাবিতে আপত্তি জানিয়েছিল বেজিং। কাশ্মীরের উরিতে হামলা চালানোর পর থেকে দিনের পর দিন বিশ্বের কূটনৈতিক মহলে কোনঠাসা হয়ে পড়ছিল পাকিস্তান। দাবি উঠেছিল মাসুদ আজহারকে সন্ত্রাসবাসী আক্ষা দেওয়ার। আর সেখানেই এই আপত্তি জানিয়ে কার্যত সরাসরিই সেদিন পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়েছিল চিন। আর তাতেই ছড়ায় বিতর্ক। তবে তার পর থেকে পেরিয়ে গেছে বেশ কয়েকটা দিন। কিন্তু, চিনের মনোভাবে কোনও বদল আসেনি। নাম না করেই ফের একবার তারা রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা কাউন্সিলে ভারতকে সন্ত্রাসবাদ দমনে অতিরিক্ত সুবিধাভোগী দেশ বলে কটাক্ষ করল।

ওয়েব ডেস্ক : দিন কয়েক আগেই রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা কাউন্সিলে মাসুদ আজহারকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদী তকমা দেওয়ার দাবিতে আপত্তি জানিয়েছিল বেজিং। কাশ্মীরের উরিতে হামলা চালানোর পর থেকে দিনের পর দিন বিশ্বের কূটনৈতিক মহলে কোনঠাসা হয়ে পড়ছিল পাকিস্তান। দাবি উঠেছিল মাসুদ আজহারকে সন্ত্রাসবাসী আক্ষা দেওয়ার। আর সেখানেই এই আপত্তি জানিয়ে কার্যত সরাসরিই সেদিন পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়েছিল চিন। আর তাতেই ছড়ায় বিতর্ক। তবে তার পর থেকে পেরিয়ে গেছে বেশ কয়েকটা দিন। কিন্তু, চিনের মনোভাবে কোনও বদল আসেনি। নাম না করেই ফের একবার তারা রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা কাউন্সিলে ভারতকে সন্ত্রাসবাদ দমনে অতিরিক্ত সুবিধাভোগী দেশ বলে কটাক্ষ করল।
আরও পড়ুন- মাসুদ আজহারকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদী তকমা দেওয়ায় বাধা চিন
তাদের দাবি, রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা কাউন্সিলের সদস্য দেশগুলির মধ্যে কয়েকটি দেশ রাজনৈতিক স্বার্থে সন্ত্রাসদমনে বেশি সুবিধা ভোগ করছে। এটা কখনওই ঠিক নয়। এর ফলে বাকি সদস্য দেশগুলিও প্রভাবিত হতে পারে।
চলতি সপ্তাহেই ভারতে আসতে চলছেন চিনের প্রসিডেন্ট জি জিংপিং। তার আগেই চিনের এই বক্তব্য অত্যন্ত তাত্পর্যপূর্ণ বলে মনে করছে কূটনৈতিক মহল। তবে, সেখানে চিনের পক্ষ থেকে এটাও বলা হয়েছে তারা বিশ্বজুরে চলা সন্ত্রাস কোনও ভাবেই সমর্থন করে না।
প্রসঙ্গত, রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা কাউন্সিলের ১৫টি সদস্য দেশের মধ্যে চিনই একমাত্র আজহারকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদী তকমা দেওয়ার দাবিতে আপত্তি জানিয়েছিল।