ছড়াচ্ছে এনসেফ্যালাইটিস, বদলায়নি ছবি
উত্তরবঙ্গ ছাড়িয়ে এনসেফ্যালাইটিস হানা দিয়েছে দক্ষিণবঙ্গেও। দেরিতে হলেও নড়েচড়ে বসছে রাজ্য সরকার। কিন্তু এখনও প্রত্যন্ত গ্রামের মানুষের অসহায় অবস্থার চিত্রটা বদলায়নি। সরকার সাহায্যের আশ্বাস দিচ্ছে কিন্তু পরিষেবা মিলছে না। ডুয়ার্সের চাবাগান বস্তি, বনবস্তির মানুষের দিনলিপিতে এখন শুধুই আতঙ্ক। লাটাগুড়ি ঘুরে চব্বিশ ঘণ্টার এক্সক্লুসিভ রিপোর্ট।
![ছড়াচ্ছে এনসেফ্যালাইটিস, বদলায়নি ছবি ছড়াচ্ছে এনসেফ্যালাইটিস, বদলায়নি ছবি](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2014/07/27/27259-pig.jpg)
মালবাজার: উত্তরবঙ্গ ছাড়িয়ে এনসেফ্যালাইটিস হানা দিয়েছে দক্ষিণবঙ্গেও। দেরিতে হলেও নড়েচড়ে বসছে রাজ্য সরকার। কিন্তু এখনও প্রত্যন্ত গ্রামের মানুষের অসহায় অবস্থার চিত্রটা বদলায়নি। সরকার সাহায্যের আশ্বাস দিচ্ছে কিন্তু পরিষেবা মিলছে না। ডুয়ার্সের চাবাগান বস্তি, বনবস্তির মানুষের দিনলিপিতে এখন শুধুই আতঙ্ক। লাটাগুড়ি ঘুরে চব্বিশ ঘণ্টার এক্সক্লুসিভ রিপোর্ট।
মালবাজার ব্লকের লাটাগুড়ি পঞ্চায়েতের উত্তর ঝাড়মাটিয়ালি গ্রাম। এনসেফ্যালাইটিসের আতঙ্ক গ্রামজুড়ে। গ্রামেরই সবজিবিক্রেতা জ্বলেশ্বর রায় মারা যান কুড়ি দিন আগে। দুদিনের জ্বরে তাঁর মৃত্যু হয়। চিকিত্সা করানো বা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার কোনও সুযোগ মেলেনি। মহাকালপাড়া ঝাড়মাটিয়ালি প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে তাঁর দেহ নিয়ে যাওয়া হয়। ডেথ সার্টিফিকেট লিখে দেওয়া হয়। এই রোগীর কি চিকিত্সা হয়েছিল? মৃত্যুর কারণ কি জানা গিয়েছে ? সার্টিফিকেটে লেখা হয়েছে না।
জ্বলেশ্বরের মৃত্যু কি এনসেফ্যালাইটিসে? জানতে আসেনি কোনও মেডিক্যাল টিম। রক্তের নমুনা সংগ্রহের কাজও শুরু হয়নি। প্রশাসনের গাফিলতির অভিযোগই শোনা গেল গ্রামবাসীদের মুখে। গ্রামে মশার উপদ্রব প্রচণ্ড। কিন্তু মশা দমনে প্রশাসন নির্বিকার বলে অভিযোগ গ্রামবাসীদের।