রেলের লাল ফিতের গেরোয় পড়ে বিনা চিকিত্সায় মৃত্যু হল এক যুবকের
রেলের লাল ফিতের গেরোয় পড়ে বিনা চিকিত্সায় মৃত্যু হল আহত এক যুবকের। আর এঘটনায় চরম অমানবিকতার নজির দেখাল রেল পুলিস। নিয়মের অজুহাত দেখিয়ে উদ্ধারই করা হল না আহতকে। পেশায় নিরাপত্তারক্ষী গৌতম চক্রবর্তীর বাড়ি শ্রীরামপুরে মাহেশের মাসির বাড়ি এলাকায়। শুক্রবার লাইন পার হওয়ার সময় তাঁকে ধাক্কা মারে ডাউন ব্যান্ডেল লোকাল। আহত অবস্থায় লাইনে পড়ে থেকে ছটফট করতে থাকেন তিনি। অভিযোগ, আহতকে দেখেও উদ্ধার এগিয়ে যায়নি রেল পুলিস। এমনকি গৌতমবাবুকে লাইন থেকে তুলতে গেলে অন্য যাত্রীদের বাধা দেওয়া হয়। তাদের যুক্তি ছিল, রেলের মেমো না আসা পর্যন্ত উদ্ধার করা যাবে না আহতকে। মরে গেলেও না। রেল পুলিসের এহেন অমানবিক আচরণের প্রতিবাদে শুরু হয় যাত্রী বিক্ষোভ ।

ওয়েব ডেস্ক: রেলের লাল ফিতের গেরোয় পড়ে বিনা চিকিত্সায় মৃত্যু হল আহত এক যুবকের। আর এঘটনায় চরম অমানবিকতার নজির দেখাল রেল পুলিস। নিয়মের অজুহাত দেখিয়ে উদ্ধারই করা হল না আহতকে। পেশায় নিরাপত্তারক্ষী গৌতম চক্রবর্তীর বাড়ি শ্রীরামপুরে মাহেশের মাসির বাড়ি এলাকায়। শুক্রবার লাইন পার হওয়ার সময় তাঁকে ধাক্কা মারে ডাউন ব্যান্ডেল লোকাল। আহত অবস্থায় লাইনে পড়ে থেকে ছটফট করতে থাকেন তিনি। অভিযোগ, আহতকে দেখেও উদ্ধার এগিয়ে যায়নি রেল পুলিস। এমনকি গৌতমবাবুকে লাইন থেকে তুলতে গেলে অন্য যাত্রীদের বাধা দেওয়া হয়। তাদের যুক্তি ছিল, রেলের মেমো না আসা পর্যন্ত উদ্ধার করা যাবে না আহতকে। মরে গেলেও না। রেল পুলিসের এহেন অমানবিক আচরণের প্রতিবাদে শুরু হয় যাত্রী বিক্ষোভ ।
পরে রেল পুলিসের নির্দেশ অগ্রাহ্য করেই যাত্রীরা ওই আহত যুবককে উদ্ধার করে স্থানীয় ওয়ালস হাসপাতালে নিয়ে যান। অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাঁকে কলকাতা মেডিক্যাল কলেজে স্থানান্তরিত করার চেষ্টা হয়। তবে গুরুতর আঘাত ও রক্তক্ষরণের কারণে মাঝপথেই মৃত্যু হয় তাঁর। গোটা ঘটনা আরও একবার প্রশ্নের মুখে দাঁড় করিয়ে দিল রেল পুলিসের ভূমিকাকে।