পদত্যাগ মেয়রের, সঙ্কটে শিলিগুড়ি পুরসভা
সঙ্কটে পড়ে গেল শিলিগুড়ি পুরসভা। রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে অসহযোগিতার অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন মেয়র গঙ্গোত্রী দত্ত। তাঁর সঙ্গে ইস্তফা দিয়েছেন তেরোজন কংগ্রেস কাউন্সিলর। ফলে মোটের ওপর শিলিগুড়ি পুরনিগম এখন অভিভাবকহীন।ও- দু হাজার নয়ে শিলিগুড়ি পুরবোর্ড দখল করেছিল কংগ্রেস-তৃণমূল কংগ্রেস জোট। বোর্ড গঠনের এগারো মাস পরে জোট ছেড়ে বেরিয়ে আসে তৃণমূল কংগ্রেস। তারপর থেকে দু দলের কাজিয়ায় বার বার অচল হয়েছে শিলিগুড়ি পুরসভা। বোর্ডের মেয়াদ শেষ হতে এখনও চার মাস বাকি। তার আগে মঙ্গলবার ইস্তফা দিলেন মেয়র গঙ্গোত্রী দত্ত। একইসঙ্গে ইস্তফা দিলেন তেরোজন কংগ্রেস কাউন্সিলরও।
সঙ্কটে পড়ে গেল শিলিগুড়ি পুরসভা। রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে অসহযোগিতার অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন মেয়র গঙ্গোত্রী দত্ত। তাঁর সঙ্গে ইস্তফা দিয়েছেন তেরোজন কংগ্রেস কাউন্সিলর। ফলে মোটের ওপর শিলিগুড়ি পুরনিগম এখন অভিভাবকহীন।ও- দু হাজার নয়ে শিলিগুড়ি পুরবোর্ড দখল করেছিল কংগ্রেস-তৃণমূল কংগ্রেস জোট। বোর্ড গঠনের এগারো মাস পরে জোট ছেড়ে বেরিয়ে আসে তৃণমূল কংগ্রেস। তারপর থেকে দু দলের কাজিয়ায় বার বার অচল হয়েছে শিলিগুড়ি পুরসভা। বোর্ডের মেয়াদ শেষ হতে এখনও চার মাস বাকি। তার আগে মঙ্গলবার ইস্তফা দিলেন মেয়র গঙ্গোত্রী দত্ত। একইসঙ্গে ইস্তফা দিলেন তেরোজন কংগ্রেস কাউন্সিলরও।
এই মুহুর্তে পুরসভায় কংগ্রেসের আসনসংখ্যা চোদ্দ, তৃণমূলের পনেরো এবং বামেদের দখলে রয়েছে আঠারোটি আসন। কিন্তু বাম বা তৃণমূল কেউই এখন বোর্ড গড়তে রাজি নয়। ফলে প্রশাসক বসানো ছাড়া এই মুহুর্তে বিকল্প কোনও রাস্তা খোলা নেই শিলিগুড়িতে। প্রশাসক বসানোয় অবশ্য সায় নেই বামেদের।
সেপ্টেম্বরে শেষ হচ্ছে বর্তমান পুরবোর্ডের মেয়াদ। তৃণমূলের দাবি, নির্বাচন হোক নির্দিষ্ট সময়েই।
কিন্তু, ততদিন পর্যন্ত কীভাবে চালু থাকবে শিলিগুড়ির শহরের পরিষেবা উত্তর নেই কারোর কাছেই।