কবে খুলবে স্কুল? কবে শুরু হবে পড়াশোনা? কী করে শেষ হবে সিলেবাস?
ছুটি পড়েছিল এগারোই এপ্রিল। তারপরে বৃষ্টি নেমেছে, ভোট কেটেছে, গরমও খানিকটা কমেছে। কিন্তু স্কুল খোলার কোনও নামগন্ধ নেই। দরজায় কড়া নাড়ছে আবার একটা সামার ভ্যাকেশনের ছুটি। সরকারি স্কুলগুলিতে শুধুই ছুটির মেজাজ। শিক্ষামন্ত্রীর ঘোষণায় ছুটির গেরোয় রাজ্যের সরকারি স্কুল।
ওয়েব ডেস্ক: ছুটি পড়েছিল এগারোই এপ্রিল। তারপরে বৃষ্টি নেমেছে, ভোট কেটেছে, গরমও খানিকটা কমেছে। কিন্তু স্কুল খোলার কোনও নামগন্ধ নেই। দরজায় কড়া নাড়ছে আবার একটা সামার ভ্যাকেশনের ছুটি। সরকারি স্কুলগুলিতে শুধুই ছুটির মেজাজ। শিক্ষামন্ত্রীর ঘোষণায় ছুটির গেরোয় রাজ্যের সরকারি স্কুল।
গরমের গেরোয় আটকে রাজ্যের সরকারি স্কুলের লেখাপড়া। ভাল বৃষ্টির পূর্বাভাস শোনাতে পারেনি আবহাওয়া দফতর। তেমনই সরকারি স্কুল খোলারও কোনও পূর্বাভাস দেননি শিক্ষামন্ত্রী। এপ্রিলের এগারো তারিখ থেকে ছুটি পড়েছে সরকারি স্কুলে। ২৩ মে থেকে ফের সামার ভ্যাকেশন এখানেই উঠছেপ্রশ্ন। ছুটির পর আরও এক লম্বা ছুটি। ম্যারাথন এই ছুটিতে কী পড়াশুনার ক্ষতি হচ্ছে না পড়ুয়াদের? সরকারি অনেক স্কুলশিক্ষকই মনে করছেন, লম্বা ছুটির গেরোয় শিলেবাস শেষ করাই পরের দিকে কঠিন হয়ে দাঁড়াবে।
গরমে স্কুল পড়ুয়াদের কষ্টের কথা ভেবেই ছুটি ঘোষণা সরকারের। কিন্তু তা আর কতদিন? ভোট মিটেছে, বৃষ্টির পর তাপমাত্রার পারদও কমেছে। এরপরেও কেন স্কুল খোলায় গড়িমসি? সরকারি স্কুল বন্ধ হলেও শহরের বেসরকারি স্কুল কিন্তু চলছে বহাল তবিয়তেই। গরমে স্কুল করতে কতটা কষ্ট হচ্ছে? কী বলছে শহরের ক্ষুদে পড়ুয়া ও তাদের অভিভাবকরা? কেন এই ম্যারাথন ছুটি? কেনই বা শিক্ষা দফতরের মুখে কুলুপ? সব মিলিয়ে বেজায় ধন্দে অভিভাবকরা। কবে খুলবে স্কুল? কবে শুরু হবে পড়াশোনা? কী করে শেষ হবে সিলেবাস? চিন্তায় ঘুম ছুটেছে অভিভাবকদের।