কুমারস্বামীকে সামনে রেখে আদতে কর্ণাটকে 'কংগ্রেসি রাজে'র প্রত্যাবর্তন !
কংগ্রেস-জেডিএস সরকারের মন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন ২৫ জন বিধায়ক।
![কুমারস্বামীকে সামনে রেখে আদতে কর্ণাটকে 'কংগ্রেসি রাজে'র প্রত্যাবর্তন ! কুমারস্বামীকে সামনে রেখে আদতে কর্ণাটকে 'কংগ্রেসি রাজে'র প্রত্যাবর্তন !](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2018/06/06/123266-kumaraswamy-pi.jpg)
নিজস্ব প্রতিবেদন: কর্ণাটকের মন্ত্রিসভার সম্প্রসারণে কংগ্রেসের আধিপত্য। বুধবার কংগ্রেস-জেডিএস সরকারের মন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন ২৫ জন বিধায়ক। জেডিএস-কে মুখ্যমন্ত্রীর আসন ছাড়লেও মন্ত্রিসভায় ১৪ জনই কংগ্রেসের। ৯ জন জেডিএস বিধায়ক। ১টি করে পদ পেয়েছে মায়াবতীর বিএসপি ও কর্ণাটক প্রজ্ঞাবন্তা জনতা পার্টি (কেপিজেপি)।
রাজভবনে শপথবাক্য পাঠ করান রাজ্যপাল বাজুভাই বালা। প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী এইচডি দেবগৌড়ার ছেলে তথা কুমারস্বামীর দাদা এইচডি রেভান্না মন্ত্রিসভায় এসেছেন। কংগ্রেস নেতা ডিকে শিবকুমারও মন্ত্রী পদে শপথগ্রহণ করেছেন। সিদ্দারামাইয়া জমানার গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রীরা পদ হারিয়েছেন। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন এমবি পাটিল, দীনেশ গুন্ডু রাও, রামলিঙ্গ রেড্ডি,আর রোশন বেগ, এইচ কে পাটিল, তনবীর শেঠ, শ্যামনূর শিবশঙ্করাপ্পা ও সতীশ জরকিহোলি।
বিগতদিনের অভিনেত্রী ৮৩ বছরের জয়মালা মন্ত্রিসভায় একমাত্র মহিলা মুখ। কুমারস্বামীর মন্ত্রিসভায় ভোক্কালিগাদের প্রাধান্য বেশি। ওই সম্প্রদায়ের ৯জন মন্ত্রী হয়েছেন। লিঙ্গায়ত সম্প্রদায়ের ৪ জনকে মন্ত্রিত্ব দিয়েছে জোট সরকার। কুমারস্বামীর শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান বয়কট করেছিল বিজেপি। এদিনও হাজির থাকেনি তারা।
গত ২৩ মে কর্ণাটকের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথগ্রহণ করেছিলেন কুমারস্বামী। ২৫ মে বিধানসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠতার প্রমাণ দেন তিনি।
আরও পড়ুন- নিয়োগ দুর্নীতিতে অভিযুক্ত NDA-এর অধ্যক্ষ, মামলা দায়ের সিবিআইয়ের