অবহেলায় নষ্ট হতে বসেছে বাঁকুড়ার দেড় হাজার বছরের প্রাচীন মন্দির!
সংস্কারের বালাই নেই। নেই সংরক্ষণের ব্যাবস্থাও। আছে শুধু মন্দির অধিগ্রহণের নির্দেশিকা লেখা পুরাতত্ব বিভাগের নোটিশ। সংরক্ষণ ও সংস্কারের অভাবে ইতিমধ্যেই মন্দির লাগোয়া সীমানা পাঁচিলের একাংশ নিশ্চিহ্ন হয়ে গিয়েছে। দুষ্কৃতীদের হাত পড়েছে মন্দিরের দেওয়ালেও। কার্যত অবহেলায় ধীরে ধীরে নষ্ট হতে বসেছে বাঁকুড়ার গোকুলনগর গ্রামের প্রায় দেড় হাজার বছরের প্রাচীন মন্দির।বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুর। মল্লারাজদের রাজধানী। বিষ্ণুপুর থেকে খানিকটা দূরেই জয়পুর। এই জয়পুরের লাউগ্রাম ও পার্শ্ববর্তী কয়েকটি গ্রামের দখল নিয়ে রাজত্ব শুরু হয় মল্ল রাজ বংশের। প্রথম রাজা আদি মল্ল। আদিমল্লের ছেলে জয়মল্ল বিষ্ণুপুরে রাজধানী সরিয়ে আনেন। বিষ্ণপুরে বহু মন্দির নির্মাণ করেণ মল্লরাজারা। তবে ভুলে যাননি জয়পুরকে। জয়পুরের কাছে গোকুলনগরে তৈরি করেন একটি মন্দির। গোকুলচাঁদ মন্দির।
ওয়েব ডেস্ক: সংস্কারের বালাই নেই। নেই সংরক্ষণের ব্যাবস্থাও। আছে শুধু মন্দির অধিগ্রহণের নির্দেশিকা লেখা পুরাতত্ব বিভাগের নোটিশ। সংরক্ষণ ও সংস্কারের অভাবে ইতিমধ্যেই মন্দির লাগোয়া সীমানা পাঁচিলের একাংশ নিশ্চিহ্ন হয়ে গিয়েছে। দুষ্কৃতীদের হাত পড়েছে মন্দিরের দেওয়ালেও। কার্যত অবহেলায় ধীরে ধীরে নষ্ট হতে বসেছে বাঁকুড়ার গোকুলনগর গ্রামের প্রায় দেড় হাজার বছরের প্রাচীন মন্দির।বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুর। মল্লারাজদের রাজধানী। বিষ্ণুপুর থেকে খানিকটা দূরেই জয়পুর। এই জয়পুরের লাউগ্রাম ও পার্শ্ববর্তী কয়েকটি গ্রামের দখল নিয়ে রাজত্ব শুরু হয় মল্ল রাজ বংশের। প্রথম রাজা আদি মল্ল। আদিমল্লের ছেলে জয়মল্ল বিষ্ণুপুরে রাজধানী সরিয়ে আনেন। বিষ্ণপুরে বহু মন্দির নির্মাণ করেণ মল্লরাজারা। তবে ভুলে যাননি জয়পুরকে। জয়পুরের কাছে গোকুলনগরে তৈরি করেন একটি মন্দির। গোকুলচাঁদ মন্দির।
আরও পড়ুন রাস্তা দিয়ে দৌড়চ্ছেন 'জ্বলন্ত' ব্যক্তি!
প্রাচীন ওড়িশার পঞ্চচূড় মন্দিরেরে শৈলি ও প্রাচীন বাংলার একচালা দালানশৈলীর সংমিশ্রণে উঁচু ভিতের ওপর তৈরি হয় এই মন্দির। মন্দিরের পঞ্চশিখরের মধ্যে মধ্যভাগের শিখরটি অষ্টভূজ ও বাকি চারটি চতুষ্কোন। মন্দিরের দেওয়ালের গায়ে জৈন শিল্পরীতি। মন্দিরটির ঐতিহাসিক গুরুত্ব উপলব্ধি করে মন্দিরটি অধিগ্রহণ করে পুরাতত্ব বিভাগ। এই পর্যন্তই, মন্দির অধিগ্রহণ করে মন্দির চত্বরে কেবলমাত্র অধিগ্রহণের নোটিশ টাঙ্গিয়েই দায় সেরেছে পুরাতত্ব বিভাগ। মন্দিরের কাজতো দূরের কথা, দেখা যায় না নিরাপত্তারক্ষীও। অতএব আবশ্যিক ভাবে চুরি যাচ্ছে মন্দিরের পাচিলের দামি কালো মাকড়া পাথর।, মন্দিরের ভেতরে সমাজবিরোধী
আরও পড়ুন হাতির দাপটে সারা সকাল তটস্থ মালবাজার