Bratya Basu: "উনি কি টুইটার আচার্য নাকি টুইটার পাল, বুঝতে পারছি না", রাজ্যপালকে কটাক্ষ শিক্ষামন্ত্রীর
ব্রাত্য বসু। তিনি জানান, গুজরাটেও এই ধরনের বিল আনা হয়েছিল। শিক্ষামন্ত্রীর অভিযোগ, মহিলা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিয়োগের ক্ষেত্রে নিয়ম ভেঙে টুইট করেছিলেন রাজ্যপাল। একাধিক বিলও তিনি আটকে রেখেছেন। নিজের পছন্দের লোক, যাঁরা বিজেপি ঘনিষ্ঠ, তাঁদের উপাচার্য হিসেবে বেছে নিচ্ছেন তিনি।
![Bratya Basu: "উনি কি টুইটার আচার্য নাকি টুইটার পাল, বুঝতে পারছি না", রাজ্যপালকে কটাক্ষ শিক্ষামন্ত্রীর Bratya Basu: "উনি কি টুইটার আচার্য নাকি টুইটার পাল, বুঝতে পারছি না", রাজ্যপালকে কটাক্ষ শিক্ষামন্ত্রীর](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2022/06/13/378649-bratyagov.jpg)
নিজস্ব প্রতিবেদন: সোমবার ভোটাভুটিতে রাজ্য বিধায়সভায় পাশ হয়ে গেল আচার্য বিল। বিল পেশের সময় রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়ের (Jagdeep Dhankhar) কড়া সমালোচনা করলেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু (Bratya Basu)। একই সঙ্গে রাজ্যপালকে 'টুইটার পাল' বলেও কটাক্ষ করলেন তিনি।
এ দিন বিল পেশের সময় বারবার গুজরাটের উদাহরণ টেনে আনেন ব্রাত্য বসু। তিনি জানান, গুজরাটেও এই ধরনের বিল আনা হয়েছিল। শিক্ষামন্ত্রীর অভিযোগ, মহিলা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিয়োগের ক্ষেত্রে নিয়ম ভেঙে টুইট করেছিলেন রাজ্যপাল। একাধিক বিলও তিনি আটকে রেখেছেন। নিজের পছন্দের লোক, যাঁরা বিজেপি ঘনিষ্ঠ, তাঁদের উপাচার্য হিসেবে বেছে নিচ্ছেন তিনি।
ব্রাত্য বসু (Bratya Basu) বলেন, "আমি মন্ত্রী হওয়ার পর ওঁর কাছে ১৬টা ফাইল পাঠিয়েছি। একটা ফাইলের ক্ষেত্রেও সহমত হতে পারেননি। উপাচার্য নিয়োগের ক্ষেত্রে তিনটে নাম পাঠালে, উনি তাঁদের নাম উপাচার্য হিসেবে বেছে নেন না। চতুর্থ একজনের নাম পাঠান, যিনি বিজেপির ঘনিষ্ঠ। উনি কি টুইটার আচার্য নাকি টুইটার পাল? এটাই বুঝতে পারছি না।" বিধানসভায় ভোটাভুটিতে পাশ হয় আচার্য বিল। বিলের পক্ষে ভোট পড়ল ১৬৭, আর বিপক্ষে ৫৫।